বিজেপির মাস্টার স্ট্রোক রনকৌশল ঠিক রাখতে দফায় দফায় বৈঠক
পল মৈত্র,দক্ষিণ দিনাজপুরঃ সব জল্পনার শেষে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে বিজেপি, স্বাভাবিকভাবে তাই প্রচার ক্ষেত্রেও অনেকটাই পিছিয়ে রয়েছে তারা । শেষবেলাতে হলেও লোকসভা নির্বাচনকে পাখির চোখ করে মাস্টার স্ট্রোক দিতে চাইছে বিজেপি নেতৃত্ব l প্রচারের রণকৌশল ঠিক কি হবে তা নিয়ে শনিবার দু’দফায় শেষ হল রুদ্ধদ্বার বৈঠক। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বালুরঘাট আসনের বিজেপির নতুন মুখ প্রার্থী সুকান্ত মজুমদার, জেলা সভাপতি শুভেন্দু সরকার, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য গৌতম চক্রবর্তী সহ অন্যান্য জেলা নেতৃত্ব। জানা গেছে , এদিন শহরের কল্যাণীঘাট এলাকায় জেলা কার্যালয়ে বিজেপির সম্পাদকমণ্ডলির ৩১ জন সদস্যকে নিয়ে প্রথম দফায় বৈঠক হয়। সেখানে নেতাদের নির্বাচনের দায়িত্ব বন্টনের পাশাপাশি ভোট প্রচারে ছোট ছোট পাড়া বৈঠকের উপরও জোর দেওয়া হয়েছে। এরপর দ্বিতীয় পর্যায়ে শহরের মঙ্গলপুর বিজেপি মোড় এলাকায় বিজেপির ব্লক স্তরের শতাধিক কার্যকর্তাকে নিয়ে দীর্ঘক্ষণ বৈঠক চলে। দেরি না করে বুথ স্তরের কর্মীদের নিয়ে প্রচারে ঝাঁপাতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এদিকে প্রার্থী পছন্দ না হওয়ার অভিযোগে বালুরঘাট ও তপন ব্লকের একাংশ এলাকায় বিজেপির দেওয়াল লিখন দলের ক্ষুব্ধ কর্মীরা মুছে দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। যদিও সেই কথা অস্বীকার করেছে জেলা বিজেপি নেতৃত্ব। এমনকি রাজনীতিতে নতুন মুখ সুকান্তকে বালুরঘাট আসনে প্রার্থী করা নিয়ে ইতিমধ্যে বিজেপির একাংশের নেতাকর্মী ক্ষুব্ধ। এদিনের জেলা কমিটির ম্যারাথন বৈঠকে ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ সামনে আসে বলে সূত্রের খবর। এবিষয়ে বিজেপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য গৌতম চক্রবর্তী বলেন, “দলে কোনও ক্ষোভ-বিক্ষোভ নেই। বৈঠক থেকে সকলকে প্রচারে ঝাঁপিয়ে পড়তে বলা হয়েছে। পাশাপাশি কার্যকর্তাদের দায়িত্ব ভাগ করে দিতে এদিনের বৈঠক হয়েছে। কার্যকর্তারা বৈঠক থেকে ফিরে গিয়ে প্রচারও শুরু করে দিয়েছে।

এদিকে প্রার্থী পছন্দ না হওয়ার অভিযোগে বালুরঘাট ও তপন ব্লকের একাংশ এলাকায় বিজেপির দেওয়াল লিখন দলের ক্ষুব্ধ কর্মীরা মুছে দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। যদিও সেই কথা অস্বীকার করেছে জেলা বিজেপি নেতৃত্ব। এমনকি রাজনীতিতে নতুন মুখ সুকান্তকে বালুরঘাট আসনে প্রার্থী করা নিয়ে ইতিমধ্যে বিজেপির একাংশের নেতাকর্মী ক্ষুব্ধ। এদিনের জেলা কমিটির ম্যারাথন বৈঠকে ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ সামনে আসে বলে সূত্রের খবর। এবিষয়ে বিজেপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য গৌতম চক্রবর্তী বলেন, “দলে কোনও ক্ষোভ-বিক্ষোভ নেই। বৈঠক থেকে সকলকে প্রচারে ঝাঁপিয়ে পড়তে বলা হয়েছে। পাশাপাশি কার্যকর্তাদের দায়িত্ব ভাগ করে দিতে এদিনের বৈঠক হয়েছে। কার্যকর্তারা বৈঠক থেকে ফিরে গিয়ে প্রচারও শুরু করে দিয়েছে।
No comments