*প্রাকৃতিক দুর্যোগ শেষে একসাথে তদারকিতে হালিশহরের প্রথম ও দ্বিতীয় নাগরিক*
সোনালী ব্যানার্জী, আকাশ ভট্টাচার্য্য : পূর্বাভাস ছিলই, সত্যিও হল। বিকেল হতেই আজ রাজ্যের বিভিন্ন স্থানে, ভিন্ন ভিন্ন জেলায় শুরু হয় প্রবল ঝড় বৃষ্টি। সেরকমই উত্তর ২৪ পরগণা জেলার হালিশহর পৌরাঞ্চলেও এই ঝড় বৃষ্টির দাপটে বিভিন্ন ঘরবাড়ি, মন্দির, রাস্তা ঘাটে গাছ উপড়ে, বিদ্যুতের তার ছিড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। দীর্ঘক্ষণ ধরে বিভিন্ন জায়গা বিদ্যুৎ বিহীন হয়ে থাকে। এরপরই কাজ শুরু করে হালিশহর পৌরসভা, স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন সহ বিদ্যুৎ বিভাগের আধিকারিক ও কর্মচারীবৃন্দ। রাস্তায় নেমে গোটা বিষয়টি তদারকি করেন হালিশহর পৌরসভার প্রথম ও
দ্বিতীয় নাগরিক শুভঙ্কর ঘোষ ও হিমানীশ ভট্টাচার্য্য। হালিশহর পৌরসভা সংলগ্ন হালিশহর থানার সম্মুখে, হাজিনগর অঞ্চল, ১৪ নম্বর ওয়ার্ড সহ বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে ঘুরে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেন পৌরপ্রধান শুভঙ্কর। অপরদিকে, উপ-পৌরপ্রধানের নিজের এক নম্বর ওয়ার্ডের একটি মন্দিরের ওপর একটি বিশাল গাছ ভেঙে পড়লে, নিজে দাঁড়িয়ে থেকে পৌরসভা
কর্মীদের নিয়ে সেই গাছ কাটার ব্যবস্থা করেন হিমানীশ বাবু; অতঃপর সেখানে বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে যাওয়ায়, বিদ্যুৎ বিভাগের সাহায্যে সেই কাজটিও সমাধান করেন তিনি। এরপর হালিশহর পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের এক স্থানীয় বাসিন্দার ঘরের টিনের চাল উড়ে গেলে, তাকে পৌরসভার পক্ষ থেকে ত্রিপল দিয়ে সাহায্য করেন উপ-পৌরপ্রধান ও অন্যান্য নেতৃত্ববৃন্দ।
No comments