পুলিশ কর্মীদের কোভিড-১৯ সংক্রমন থেকে দূরে রাখতে ব্যক্তিগতভাবে সুরক্ষা সরঞ্জাম প্রদান ব্যবসায়ীর
সাতদিনের সমাচার : লকডাউনের বাজারে বারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের অন্তর্ভুক্ত পুলিশ কর্মী ও আধিকারিকদের পাশে দাঁড়াতে এগিয়ে এলেন সোদপুরের ব্যবসায়ী কমল দাস। দুই গাড়ি ভর্তি সানিটাইজার, সার্জিক্যাল মাস্ক,সার্জিক্যাল গ্লাপ্স, পিপি ই কিট, ব্লিচিং পাউডার, ফিনাইল প্রভৃতি তিনি কমিশনার মনোজ ভার্মার হাতে তুলে দেন।
কোভেড 19 ভাইরাস থেকে সাধারণ মানুষকে সুস্থ রাখতে আইন শৃঙ্খলা রক্ষার পাশাপাশি পুলিশরা যেভাবে
প্রতিনিয়ত লড়ে যাচ্ছেন তাছাড়া এখন তাদের কাজের পরিধি আরও দীর্ঘায়িত হয়েছে, কেননা বাইরে থেকে আসা সন্দেহজনক মানুষ ও সংক্রামিত রোগীদের যথাযথ ব্যবস্থা ছাড়াও রোগের আতঙ্ক নিয়ে হয়ে দূরত্ব বজায় না রেখে কর্তব্যের খাতিরে তাদের নির্দিষ্ট স্থানে পৌঁছে দেয়াটাও পুলিশের দায়িত্বের মধ্যে পড়ে, অথচ সরকারিভাবে রোগ থেকে সুরক্ষার জন্য জরুরি জিনিসের আমদানি কম, তাই সে সব জেনেই কমলবাবু তাঁর ইচ্ছের কথা জানান জয়েন্ট পুলিশ কমিশনার ধ্রুবজ্যোতি দে'কে। এবং সেই চাহিদা অনুযায়ী বারাকপুর কমিশনারেটে অন্তর্ভুক্ত ১৭ টি থানা ও গোয়েন্দা বিভাগের আধিকারিক মিলিয়ে মোট ৫ হাজার কর্মীর জন্য পুলিশ কমিশনার মনোজ ভার্মা, জয়েন্ট সি পি ধ্রুবজ্যোতি দে,অজয় ঠাকুর ও ডি সি জোন 2 আনন্দ রায়ের উপস্থিতিতে ২ টি গাড়ি ভর্তি মালপত্র পৌঁছে দেওয়া হয়।
কমিশনার মনোজ ভার্মা জানান, 'এগুলি এই মুহূর্তে আমাদের অত্যন্ত উপযোগী। ওনাকে অনেক ধন্যবাদ ।'
No comments